নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:৫৯ পিএম, ০৩ মে, ২০২১
করোনার মধ্যে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ। রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের অখন্ড অবসর। আর এই অখন্ড অবসরে আত্মসমালোচনা এবং রাজনৈতিক বিভিন্ন গুজব-গুঞ্জন নিয়ে মুখরোচক আলোচনায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো। আওয়ামী লীগ দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল। আওয়ামী লীগের এখন মূল আলোচনার বিষয় হলো তাদের সাধারণ সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে ছোট ভাইয়ের সমালোচনা। আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ সাধারণ সম্পাদক কি করছেন, হেফাজতের সাথে আওয়ামী লীগের সম্পর্ক কেমন হবে, কিভাবে সংগঠনকে শক্তিশালী করা যায়, আওয়ামী লীগের ভেতরে অনুপ্রবেশকারীরা কিভাবে শক্তিশালী হচ্ছে ইত্যাদি নানা বিষয় নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এই করোনাকালে রাজনীতির আড্ডায় ঝড় তোলে।
এর মধ্যেই আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় বিষয় এসে দাঁড়িয়েছে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এর ভূমিকা। গত কিছু দিন ধরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদককে সরাসরি আক্রমণ করছেন তার ছোট ভাই বসুরহাট পৌরসভার চেয়ারম্যান কাদের মির্জা। আর এই প্রেক্ষাপটেই আওয়ামী লীগের মধ্যে আত্মবিশ্লেষণ, আত্মঅন্বেষণ চলছে। তারা সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অনেক সীমাবদ্ধতা তুলে ধরছেন ওবায়দুল কাদেরের। শুধু সীমাবদ্ধতাই নয়, তারা মনে করছেন যে, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তৃণমূল যেটি প্রত্যাশা করে সেটি তিনি পূরণ করতে পারেন নি। আগামী দিনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার ক্ষেত্রে তাদের তৃণমূলের চাহিদা কি, আকাঙ্খা কি এ নিয়ে বাংলা ইনসাইডারের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগের তৃণমূলের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। কথা বলার পর তারা পাঁচটি যোগ্যতার অপরিহার্যতার কথা বলেছে। এরকম পাঁচ যোগ্যতাসম্পন্ন যে কেউ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হলে তৃণমূলের কোনো আপত্তি থাকবে না। যোগ্যতা গুলোর মধ্যে রয়েছে,
১. তৃণমূল থেকে উঠে আসা: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তৃণমূল চায় এমন একজন ব্যক্তিকে যিনি তৃণমূল থেকে উঠে এসেছেন। ছাত্রলীগ-যুবলীগ বা অন্য অঙ্গ সংগঠন থেকে আওয়ামী লীগের আসা এবং ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে একজন রাজনৈতিক নেতায় পরিণত হওয়া ব্যক্তিকেই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দেখতে চায় তৃণমূল। তারা উড়ে এসে জুড়ে বসা কাউকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায় না।
২. কর্মীবান্ধব: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা সব সময় কর্মীবান্ধব সাধারণ সম্পাদক চান। যারা বিগত দিনের ওবায়দুল কাদের এর আগে, সৈয়দ আশরাফ একজন ভালো সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। কিন্তু তিনি কর্মীবান্ধব ছিলেন না। তিনি কর্মীদের সঙ্গে দেখা করতেন না। এরকম সাধারণ সম্পাদক আওয়ামী লীগের তৃণমূল চায় না। তারা চায় এমন একজন সাধারন সম্পাদক যার কাছে কর্মীরা যেতে পারবে, নিঃসংকোচে কথা বলবে এবং তাদের সব সমস্যার কথা বলবে।
৩. দলবাজি, গ্রুপিং করবে না: আওয়ামী লীগের প্রত্যেকটা সাধারণ সম্পাদক, দুই একটা ব্যতিক্রম বাদে অধিকাংশ সাধারণ সম্পাদকই দলবাজি গ্রুপিং করতেন। সাধারণ সম্পাদকের নিজস্ব গ্রুপকে সংহত করতে চাইতেন। তৃণমূল মনে করে দলবাজি, গ্রুপিং করা হলো শেখ হাসিনার হাতকে দুর্বল করা। আর এ কারণেই তারা এমন একজন সাধারণ সম্পাদক চায় যিনি শেখ হাসিনার প্রতি অকুণ্ঠ আনুগত্য দেখাবেন এবং দলবাজি গ্রুপিং করবেন না।
৪. দলকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করার জন্য কাজ করবেন: একজন পরিশ্রমি কর্মঠ সাধারণ সম্পাদক চায় আওয়ামী লীগের তৃণমূল। তিনি সার্বক্ষণিকভাবে দলের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধির জন্য তৎপড়তা করবেন। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের কমিটিগুলোকে ঠিক করা, কর্মসূচির মধ্যে দলকে রাখা এবং দলের শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য কাজ করবে।
৫. জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা: আওয়ামী লীগ যেহেতু ক্ষমতাসীন দল এবং দেশের সবচেয়ে বৃহত্তম রাজনৈতিক দল, এই রকম রাজনৈতিক দলের সাধারণ সম্পাদককে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে হবে। আওয়ামী লীগ তৃণমূলের নেতাকর্মীরা বলছেন যে, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম যেমন কর্মীবান্ধব না হলেও জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য ছিলেন। সেরকম একজন জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য বিশেষ করে সৎ এবং যোগ্য নেতা হিসেবে জনগণের কাছে পরিচিত ব্যক্তিই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তারা দেখতে চান। এরকম সব গুণ সম্পন্ন ব্যক্তি কি আওয়ামী লীগে আছে কিনা জানতে চাইলে তৃণমূল মনে করছে, আওয়ামী লীগের ভেতর এরকম যোগ্যতাসম্পন্ন বহু নেতাই আছেন। শুধু দরকার তাদেরকে সুযোগ দেওয়া।
মন্তব্য করুন
ভারতের জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে বাংলাদেশ
থেকে আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। বুধবার (০১ মে)
আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে সাতটি ধাপে জাতীয়
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ক্ষমতাসীন বিজেপি এই নির্বাচনে তাদের সার্বিক প্রস্তুতি ও
প্রচারণা দেখানোর জন্য বিদেশি কিছু রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে
একমাত্র আওয়ামী লীগকে তারা আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
এতে আরো বলা হয়, ভারতে বিজেপি দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায়। অন্যদিকে,
বাংলাদেশে পরপর চারটি জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশভাবে
জয়লাভ করে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এই সময়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে
যুগান্তকারী উন্নয়ন হয়েছে। এই উন্নয়ন পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছে।
ভারতের ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে
শুধুমাত্র আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়টি তাৎপর্যপূর্ণ। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ
গণতন্ত্র ভারত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি যে আস্থাশীল এবং
আওয়ামী লীগকে যে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও তাদের প্রকৃত বন্ধু
মনে করে, এই আমন্ত্রণ সেই ইঙ্গিতই বহন করে।
বিজেপির নির্বাচনী প্রস্তুতি ও প্রচারণা পর্যবেক্ষণের জন্য বাংলাদেশ
আওয়ামী লীগকে পাঠানো আমন্ত্রণপত্রে তারা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে একজন প্রতিনিধি পাঠাতে
অনুরোধ করেছে।
এই আমন্ত্রণের পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে দলের
তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং সংসদ সদস্য ড. সেলিম মাহমুদকে আওয়ামী লীগ সভাপতি ভারত সফরে
মনোনীত করেছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, এই সফরটি মূলত পাঁচ দিনের। ১
মে থেকে ৫ মে পর্যন্ত। সফরে আওয়ামী লীগ প্রতিনিধির সঙ্গে বিজেপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের
বৈঠক রয়েছে। দিল্লির বাইরে বিজেপির নির্বাচনী প্রচারণা সরেজমিনে দেখানোর জন্য বিজেপি
আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিকে ছত্রিশগড়ে নিয়ে যাবে।
ভারতের নির্বাচন ১৯ এপ্রিল শুরু হয়েছে যা ১ জুন পর্যন্ত চলবে।
৪ জুন ভোটের ফলাফল ঘোষিত হবে।
ভারত নির্বাচন বিজেপি আওয়ামী লীগ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
খালেদা জিয়া বিএনপি এভারকেয়ার হাসপাতাল তারেক জিয়া
মন্তব্য করুন
গতকাল আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে উপজেলা নির্বাচন প্রসঙ্গটি আলোচনাই হয়নি। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৌশলগত অবস্থান গ্রহণ করে কেবল সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনার জন্য নির্দেশনা দেন। ফলে আওয়ামী লীগের কোন নেতাই আর উপজেলা নির্বাচনের প্রসঙ্গটি আলোচনায় নিয়ে আসেনি।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় বৈঠকে উপস্থিত অন্তত দুজন নেতা বলেছেন যে, আগামী ২৩ জুন দলের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী কীভাবে জাকজমকপূর্ণভাবে উদযাপন করা যায় ও ২১ থেকে ২৩ জুন পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালা করা এবং শেষদিনে বড় সমাবেশ করার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়। এবার আওয়ামী লীগ ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে করবে। সেই প্রসঙ্গটি সামনে নিয়ে আসা হয়।
আর আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইচ্ছে করেই উপজেলা নির্বাচনের প্রসঙ্গটি আনেননি বলে ধারণা করা হচ্ছে। কিন্তু তাই বলে আওয়ামী লীগ সভাপতি যারা উপজেলা নির্বাচনে শৃঙ্খলাভঙ্গ করেছে, দলের নির্দেশনা অমান্য করে আত্মীয় স্বজনদেরকে প্রার্থী করেছেন, তাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছেন বলে মনে করলে ভুল হবে।
বিএনপিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় হটকারী ভাবে। যারা দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছে তাদেরকে বহিষ্কার করে সবকিছু শেষ করে দেওয়া হয়। কিন্তু আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন রাজনৈতিক প্রজ্ঞায়, ধীরস্থিরভাবে, আস্তে আস্তে।
জাতীয় সংসদে একবার সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছেন যে, বাঘে ধরলেও ছাড়ে, কিন্তু শেখ হাসিনা যাকে ধরে তাকে ছাড়ে না। যারা উপজেলা নির্বাচনে দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে স্বজনদেরকে প্রার্থী করেছেন তারা দীর্ঘমেয়াদি প্রায়শ্চিত্ত ভোগ করবেন। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তারা শেখ হাসিনার কালো ডায়েরিতে নাম লিখিয়েছেন। শেখ হাসিনার কালো ডায়েরিতে নাম লেখালে রাজনৈতিক পরিণতি কী হয় তা অতীত অভিজ্ঞতা থেকে দেখা যায়।
এক এগারোর সময় যারা শেখ হাসিনাকে মাইনাস করতে চেয়েছিলেন সেই সমস্ত ডাকসাইটে নেতাদের কাউকেই তিনি দল থেকে বহিষ্কার করেননি। কিন্তু দলে তাদের অকার্য করেছেন, নিষ্ক্রিয় করেছেন। তাদের প্রায়শ্চিত্ত উপলব্ধি করার পথ প্রশস্ত করে দিয়েছেন। এটাই শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কৌশল।
শেখ হাসিনা এক এগারোর পর সংস্কারপন্থিদেরকে দুই ভাগে ভাগ করেছিলেন। যারা কম সংস্কারপন্থী ছিলেন, কম ষড়যন্ত্র করেছেন- তাদেরকে তিনি নির্বাচনে মনোনয়ন দিয়েছেন। প্রায়শ্চিত্ত করার সুযোগ দিয়েছেন। তাদের অনেক হেভিওয়েট নেতাকে প্রেসিডিয়াম থেকে সরিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের আলঙ্কারিক পদ দিয়ে শাস্তি দিয়েছেন। এই শাস্তি দল থেকে বহিষ্কারের চেয়েও ভয়ঙ্কর। তিনি রাজনীতিতে নতুন করে বিদ্রোহী এবং বিশৃঙ্খলা তৈরি করার সুযোগ দেননি। বরং দলে তাদেরকে শাস্তি দিয়ে দলের ঐক্য অটুট রেখেছেন।
আর দ্বিতীয় প্রকার যারা ছিল এক এগারোর সংস্কারপন্থীর মূল হোতা তাদেরকে তিনি মনোনয়ন দেননি। মনোনয়ন না দিয়ে তাদেরকে দলে নিষ্ক্রিয় করেছেন। এদের মধ্যে অনেকে মনোনয়ন না পেয়ে আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে নতুন দল করেছে। কিন্তু রাজনীতিতে জীর্ণ শীর্ণ ভিখারীতে পরিণত হয়েছে। এটাই শেখ হাসিনার কৌশল।
কাজেই এবার যারা উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছে, তারা আসলে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেনি, তারা শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছে। শাস্তি তাদের পেতেই হবে। তবে তারা কবে কীভাবে পাবেন এবং দীর্ঘমেয়াদে তাদের কী হবে সেটি একটি বড় প্রশ্ন।
কারণ যারা আত্মীয়স্বজনদেরকে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে প্রার্থী করেছেন তারা অবশ্যই আওয়ামী লীগ সভাপতির কালো খাতায় নাম লিখিয়েছেন। শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয় তা অতীতে অনেক নেতাই উপলব্ধি করেছেন। অনেকের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গেছে।
বহিষ্কার হলে একজন রাজনৈতিক নেতা পরিত্রাণ পায়, নির্বাণ লাভ করে। তিনি নতুন সুযোগ পান অন্য কিছু করার। কিন্তু একজন রাজনৈতিক নেতা যখন দলেই উপেক্ষিত হন, অনাহূত হন, পরিত্যক্ত ঘোষিত হন- তখন তার রাজনৈতিক জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠে। আর শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে রাজনৈতিক জীবন দুর্বিষহ হতে বাধ্য।
শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ তৃণমূল উপজেলা নির্বাচন রাজনীতি ড. আব্দুর রাজ্জাক শাজাহান খান জাহিদ মালেক মোস্তফা কামাল
মন্তব্য করুন
এভারকেয়ার হাসপাতাল খালেদা জিয়া বিএনপি
মন্তব্য করুন